Thursday, October 26, 2017

Vivo X20 Plus Full Specification




Vivo X20 Plus full specification provides clear idea about Vivo X20 Plus specification. Vivo X20 Plus offer the good specification of X20 series. Vivo X20 Plus full specification help you to make decision and enrich the phone knowledge.

Vivo: Vivo company full name is VIVO TeK Computer Inc. It establish in 2009 in China. This is a China base multinational Company. The mother company name is BBK Electronics. VIVO has released their first Smartphone in 2012.  Vivo is computer equipment and gadgets oriented organization. VIVO is one of the world’s biggest PC equipment organizations. Its items incorporate desktops, PC peripherals, portable PCs, cell phones, tablets and half breed gadgets. The organization has made Android Smartphone controlled by Intel and Qualcomm SoCs.


Vivo X20 Plus full Specification:
Feature
Specification
Launching
Announced
2017, September
Release Date
Coming soon. Exp. release 2017, October 28th
Display
Type
Super AMOLED capacitive touchscreen, 16M colors
Size
6.43 inches, 106.7 cm2 
Resolution
1080 x 2160 pixels
Multitouch
Yes
– Funtouch OS 3.2
Protection
Not Confirmed
Memory
Card Slot
microSD, up to 256 GB
Internal
64 GB, 4 GB RAM
Camera
Primary Camera
Dual 12 MP, f/1.8 + 5 MP, autofocus, LED flash
Features
Geo-tagging, touch focus, face detection, HDR, panorama
Video
1080p@30fps
Secondary Camera
12 MP, f/2.0
Platform
OS
Android 7.1.1 (Nougat)
Chipset
Qualcomm MSM8956 Plus Snapdragon 660
CPU
Octa-core (4x2.2 GHz Kryo 260 & 4x1.8 GHz Kryo 260)
GPU
Not Confirmed
Battery
Non-removable Li-Ion 3900 mAh battery
Body
Dimension
165.3 x 80.1 x 7.5 mm
Weight
181.5 g (6.42 oz)
Sim
Hybrid Dual SIM (Nano-SIM, dual stand-by)
Network
Technology
GSM/ CDMA/ HSPA/ LTE
2G Bands
GSM 900 / 1800- SIM 1 & SIM 2
CDMA 800 & TD-SCDMA
3G Bands
HSDPA 850 / 900 / 1900 / 2100 CDMA2000 1xEV-DO & TD-SCDMA
4G Bands
LTE band 1(2100), 2(1900), 3(1800), 4(1700/2100), 5(850), 7(2600), 8(900), 12(700), 17(700), 34(2000), 38(2600), 39(1900), 40(2300), 41(2500)

LTE band 1(2100), 2(1900), 3(1800), 4(1700/2100), 5(850), 8(900) - X20A Plus
Speed
HSPA, LTE
GPRS
Yes
EDGE
Yes
Features
Sensor
Fingerprint (rear-mounted), accelerometer, gyro, proximity, compass
Messaging
SMS (threaded view), MMS, Email, Push Email
Browser
HTML5
Java
No
Extra
– Fast battery charging
– MP4/H.264 player
– MP3/WAV/eAAC+/FLAC player
– Document viewer
– Photo/video editor
Sound
Alert Type
Vibration; MP3, WAV ringtones
Loudspeaker
Yes
3.5mmjack
Yes
– 32-bit/192kHz audio
– Active noise cancellation with dedicated mic
COMS
WLAN
Wi-Fi 802.11 a/b/g/n/ac, dual-band, WiFi Direct, hotspot
Bluetooth
5.0, A2DP, LE
GPS
Yes, with A-GPS
Radio
No
USB
microUSB 2.0, USB On-The-Go
Color
Matte Black, Gold, Rose gold

Wednesday, October 5, 2016

সবার ফোনেই দেয়া যাবে Ultra Saving Mode

সব অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদেরই ব্যাটারি ব্যাকআপ নিয়ে সমস্যায় পরতে দেখা যায়। ১০০% ব্যাটারি চার্জ করে রাখলেও কিছুক্ষণ পর দেখা যায় ব্যাটারিতে চার্জ আছে ৩৮% বা ৪৬%। এসব সমস্যায় পরেন না এমন ব্যবহারকারীর সংখ্যা খুব কম।

এখন কথা হল কোন কিছুই করা হল না ফোনের চার্জ শেষ হল কিভাবে? এর জন্য প্রয়োজন Ultra Power Saving Mode। এই ফিচারটি Samsung  এর ফোনগুলিতে দেয়া আছে। এই mode এর সাহায্যে রানিং অ্যাপস বন্ধ থাকবে এবং ব্যাটারি বাচবে। এর মাধ্যমে রানিং অ্যাপস এর প্রসেস থেমে থাকে তাই ব্যাটারি ব্যাকআপ বেড়ে যায়।

দেশি মোবাইল কোম্পানি গুলো অনেক সময় ফোনগুলিতে এই ফিচার দিয়ে দেয় আবার অনেক সময় দেয় না। তবে এখন সবার ফোনেই দিতে পারবেন এই Ultra Power Saving Mode।

এবার প্রসেস দেখুন
এর জন্য আপনার রুটেড অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ৪.১+ লাগবে। যদি রুট করা না থাকে তাহলে Kingroot  দিয়ে রুট করে নিবেন। প্রথমেই আপনার ডিভাইসটিকে রুট করুন। এবার xposed installer ইন্সটল দিয়ে নিন। এরপর Power Nap Module ইন্সটল দিন

এরপর Xposed Installer-> farmwork -> Install & Update  এ ক্লিক করুন।

এখন আপনার হ্যান্ডসেটটি Reboot  দিন।

এখন আবার Xposer Installer এ গিয়ে Module  এ যান। এরপর Power Nap Module সিলেক্ট করুন এবং ফোনটিকে আবার Reboot দিন। এবার ফোন অন হলে Power Nap এ ঢুকে আপনার ইচ্ছামত কাস্টমাইজড করুন।

Power Nap এবং Xposed Installer  ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
see more

Tuesday, October 4, 2016

জেনে নিন! গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল কমিউনিকেশন (GSM) কি? এবং কিভাবে কাজ কারে?


গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল কমিউনিকেশন কে সংক্ষেপে বলা হয় জিএসএম। এটি এক ধরনের ডিজিটাল তারবিহীন সেলুলার বা মোবাইল যোগাযোগ ব্যবস্থা। জিএসএম তথ্য আদানপ্রদান এর ক্ষেত্রে ন্যারোব্যান্ড টিডিএমএ ব্যবহার করে। এটি GMSK মড্যুলেশন টেকনিক ব্যবহার করে থাকে। এভাবে একটি নির্দিষ্ট রেডিও তরংঙ্গে একই সাথে আটটি কলের সুবিধা নিশ্চিত করা যায়, তবে, অর্ধ-দ্রূতি(HR) প্রযুক্তি ব্যবহার করে সর্ব্বোচ্চ ১৬ টি পর্যন্ত কল করা যায়।। জিএসএম এর সূত্রপাত ১৯৯১ সালে। ১৯৯৭ সালের শেষ ভাগে এসে জিএসএম হয়ে ওঠে ১০০ টির বেশি দেশে জনপ্রিয় এবং বিশেষ করে ইউরোপ এবং এশিয়া তে প্রামাণ্য মোবাইল ব্যবস্থা।

প্রাইমারি জিএসএম ৯০০ (PGSM 900 ):

জিএসএমের সবচেয়ে প্রচলিত ফ্রিকোয়েন্সি হচ্ছে প্রাইমারি জিএসএম ৯০০ । এই ফ্রিকোয়েন্সিতে মোট ১২৪ টি নির্দিষ্ট রেডিও তরংঙ্গ আছে যা ১,২,৩ … … ১২৪ এইভাবে নম্বরকরন করা হয়েছে। এই নির্দিষ্ট নম্বরকে ARFCN বলা হয়। ARFCN জানা থাকলে সূত্র অনুযায়ী ফ্রিকোয়েন্সি বের করা যায়। যেমন, সূত্র অনুযায়ী ARFCN = ৫৬ হচ্ছে ৯০১.২ MHz ফ্রিকোয়েন্সি। ১২৪ টি রেডিও তরংঙ্গ এর প্রতিটি ২০০KHz দ্বারা বিভক্ত, তার মানে, ৯০১.২ এর পরবর্তী রেডিও তরংঙ্গ হবে ৯০১.৪ এবং এর ARFCN মান হবে ৫৭।
ARFCN নম্বর শুধু প্রতিদিনের কাজে ব্যবহার করা হয়, ফ্রিকোয়েন্সিকে যদি 216.239.51.99 IP address এর সাথে তুলনা করা যায়, তবে ARFCN কে তুলনা করা যায় www.google.com এর সাথে।
একটি নির্দিষ্ট রেডিও তরংঙ্গে ৮টি কল করা যায়, তবে অর্ধ-দ্রুতি (HR) প্রযুক্তি দিয়ে ১৬টি কল করা সম্ভব, তবে কলের গুনগত মান কমে যাবে। প্রতিটি রেডিও তরংঙ্গ TDMA প্রযুক্তি দ্বারা ৮টি সময়-কুঠুরি (Time Slot) বিভক্ত। একটি সময়-কুঠুরি শুধু একটি মোবাইলে ফোনকে বরাদ্দ করা যায়। অর্ধ-দ্রুতি (HR) প্রযুক্তি দ্বারা একটি রেডিও তরংঙ্গকে ১৬টি সময়-কুঠুরিতে বিভক্ত করা হয়,তাই ১৬টি কল করা সম্ভব। মানুষের শ্রবন শক্তির সীমাবদ্ধতার কারণে একটি রেডিও তরংঙ্গকে ১৬টি সময়-কুঠুরির বেশি ভাগে বিভক্ত করা সম্ভব নয়।
জিএসএম সিস্টেমের বৈশিষ্ট্যসমূহ:
একটি জিএসএম সিস্টেমে মূলত তিনটি অংশ থাকে:-
সুইচিং সিস্টেম বা এসএস (SS – Switching System)
বেজ স্টেশন সিস্টেম বা বিএসএস (BSS – Base Station System)
মোবাইল স্টেশন বা এমএস (MS – Mobile Station)
এদের মধ্যে এসএস এবং বিএসএস দুটির মধ্যে সম্বয় করে এনএমসি (NMC – Network Management Center) বা ওএমসি (OMC – Operation & Maintenance Center)-র মাধ্যমে।
সুইচিং সিস্টেম (SS)
সুইচিং সিস্টেমে নিম্নলিখিত যন্ত্রাংশ থাকে:-
এমএসসি বা মোবাইল সার্ভিসেস সুইচিং সেন্টার (MSC – Mobile services Switching Center)
এইচএলআর বা হোম লোকেশন রেজিস্টার (HLR – Home Location Register)
ভিএলআর বা ভিজিটর লোকেশন রেজিস্টার (VLR – Visitor Location Register)
এইউসি বা অথেনিকেশন সেন্টার (AUC – AUthentication Center)
ইআইআর বা ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (EIR – Equipment Identity Register)
বেজ স্টেশন সিস্টেম (BSS)
বেজ স্টেশন সিস্টেমে দুটি যন্ত্রাংশ থাকে:-
বিএসসি বা বেজ স্টেশন কন্ট্রোলার (BSC – Base Station Controller): একটি এমএসসির অধীনে অনেকগুলো বিএসসি থাকতে পারে। বিএসসি-র সাহায্যেই বিটিএস এবং এমএসসির সংযোগ সাধিত হয়। এমএসসির সাথে বিএসসির সংযোগ মাইক্রোওয়েভ, স্যাটেলাইট, অপটিক্যাল ফাইবার অথবা যেকোন উপায়ে হতে পারে।
বিটিএস বা বেজ ট্রান্সসিভার স্টেশন (BTS – Base Transceiver Station): এটিকেই আমরা বাইরে থেকে মুঠোফোনের টাওয়ার হিসেবে দেখি। মূলত এর সাহায্যেই বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে মুঠোফোনের সংযোগ সাধিত হয়।
মোবাইল স্টেশন (MS):
মোবাইল সিস্টেমে দুটি যন্ত্রাংশ থাকে:-
মোবাইল ইক্যুইপমেন্ট (Mobile Equipment): এটিই হলো মূল মুঠোফোন যা সাহায্যে কল সম্পাদন করা হয়।
সিম বা সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টিটি মডিউল (SIM – Subscriber Identity Module): এতে থাকে ব্যবহারকারীর আইডেন্টিফিকেশন নম্বর, যে নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত হবে তার অথরাইজেশন, নিরাপত্তার জন্য এনক্রিপশন নম্বর এবং ব্যবহারকারীর অন্যান্য তথ্যসমূহ।

Friday, September 30, 2016

২৯ সেপ্টেম্বর থেকে শিরোনাম হতে যাচ্ছে One Plus 3

OnePlus  শুরু করতে যাচ্ছে একটি নতুন অধ্যায়। চীনের প্রতিষ্ঠিত মোবাইল ফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান OnePlus। হাই কনফিগারেশন এবং অসাধারন ফিচার নিয়ে তৈরি এই স্মার্টফোন। কোন ধরনের রুট ছাড়াই অ্যান্ডয়েড ফোনের সব ধরনের ফিচার উপভোগ করা যায় এই স্মার্টফোনে। এছাড়াও ফোনটিতে আছে বিশেষ কিছু ফিচার।

এই বৃহস্পতিবার থেকে One Plus এর নতুন ডিভাইস OnePlus 3 পাওয়া যাবে UK এর বাজারে দুটি কোম্পানির পার্টনারশীপ হিসেবে।

বিশেষভাবে, OnePlus 3 কম খরচে নতুন ডিভাইসে আপগ্রেড করতে পারবে কাস্টমার। এছাড়া কাস্টমার ডিভাইসটি আনলক এবং চুক্তি মুক্ত অবস্থায় কিনতে পারবে।
OnePlus দুইভাবেই পাওয়া যাবে, ডিলার এবং রিটেইলার সব থেকে সেল করবে হ্যান্ডসেট তারা। OnePlus 3 কোম্পানি ব্যাতিক্রমধর্মী এই সেলিং পদ্ধতি চালু করে। এই পদ্ধতি চালু করায় কোম্পানির বিক্রিও  ভাল হয়েছে। এর মাধ্যমে খুব সহজেই পন্যটি মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে।
হাই কনফিগারেশ এবং অসাধারন ডিজাইনের ফোনটি মানুষের পছন্দের তালিকায় যোগ হয়েছে। সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লে সমৃদ্ধ ফোনটির কথা মোটামুটি সবারই জানা। OnePlus  এর শুরুর দিকের বছর গুলিতে এর সেলিং পদ্ধতি ছিল অনলাইল কেন্দ্রিক। কিন্তু পন্যটি এখন অনেকটা জায়গা করে নিয়েছে ব্যাবহারকারীদের মনে । এবং এই ব্র্যান্ডটি মোবাইল বাজারে নিজের একটি আলাদা জায়গা করে নিতে যাচ্ছে।